নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ২০/২/২৫ ইং তারিখে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে, ৬০ বছরের একজন বৃদ্ধ মা কে অপহরণ করে তুলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে
সরজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা যায়।
২৪ জুলাই সাংবাদিকতার দায়িত্ব পালন করে সাংবাদিক সালমা।
অপহরনকৃত নুরজাহান এর মেয়ে সালমা ( দৈনিক ভোরের সময় পএিকার সাংবাদিক,)
সালমা তার নৈতিক দায়িত্ব পালন করার কাজে। ৫ অগাস্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নুরপুরের সাবেক হক কমিশনারের মেয়ে সুমনা ও তার ছেলে সামি সহ পুলিশ বাহিনী।ও অন্যান্য আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নিরীহ ছাত্র জনতা উপর গুলি চালায় ,ওই মুহূর্তে সালমা তার অর্পিত সাংবাদিকতার দায়িত্ব পালন করে। মোবাইল ফোনে ছাএ জনতার উপর হামলা ও গুলি চালানোর ভিডিও ধারন করে, এই ভিডিও কে কেন্দ্র করে সাংবাদিক সালমার বাসায় সুমনা ৫ আগস্ট অনুমান বেলা ১০:৩০ মিনিট আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হামলা লুটপাট ভাংচুড় চালায়, এ হামলার ঘটনা নিয়ে সালমা দ্রুত বিচার আইনে কুমিল্লা বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করেন, সালমার কাছে ছাত্রদেরকে গুলি করার তথ্য থাকায়, সুমনা তার অপকর্ম ডাকার জন্য ১১/১০/২৪ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭ ঘটিকার সময় । সালমাকে রাস্তায় আটকে সুমনার কিশোর গেং দ্বারা অমানুষিক নির্যাতন করে, এবং সালমার কাছ থেকে তার দুইটি ব্যবহারকৃত স্মার্টফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় যে মোবাইল গুলোতে ছাত্র জনতার উপর হামলার ভিডিও ও ছবি ছিল । ঘটনাস্থল থেকে এক দোকানদার ৯৯৯ ফোন দিলে পুলিশ সালমা কে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।সুমনার কিশোর গেং ও সুমনা কে আসামী করে দাউদকান্দি থানায় মামলা হয়, দাউদকান্দি থানা পুলিশ সুমনা কে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পেরন করে। নুরপুরের হক কমিশনারের মেয়ে সুমনা। জামিনে এসে সুমনা সালমার ক্ষতি করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে। সুমনার ভাই নূরপুর এর সাবেক হক কমিশনারের ছেলে সোহেল একই কায়দায়। আবার সালমাকে ১৩/১০/২৪ইং তারিখ অপহরণ করে রাবেয়া পাম্পে নিয়ে হাত পা বেঁধে নির্যাতন করে আওয়ামী সন্ত্রাসী সুমনা ও সন্ত্রাসী দল । ও তার কিশোর গেং। নুরপুরের সাবেক হক কমিশনারের মেয়ে সুমনা, সাংবাদিক সালমার চরিত্র নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার করেছে এবং সালমাকে হয়রানি করার জন্য দাউদকান্দি থানা থেকে মিথ্যে চাঁদাবাজির মামলা দিয়ে দাউদকান্দি থানা থেকে চারসিট করায়,পরবর্তীতে ঢাকা কোটে বৈষম্য ছাত্র জনতার (সিআর) মামলার বাঁদিকে টাকা দিয়ে ২৮/২/২৫ ইং তারিখ, ও ২/২/২৫ ইং তারিখ সালমা সহ তার মা, বাবা, ও বোন ও বোনের জামাই সহ পরিবারের সকলকে বৈষম্য ছাত্র জনতার মামলায় আসামি করে দেয়, এরই ধারাবাহিকতা কেন্দ্র করে নুরপুরের সাবেক হক কমিশনারের মেয়ে সুমনা ও তার ছেলে সামী সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে, ২০/২/২৫ইংতারিখ রোজ বৃহস্পতিবার রাত অনুমান ৮ ঘটিকার সময়, সাংবাদিক সালমা কে হত্যার উদ্দেশ্যে তার নিজ বাড়িতে সোনাকান্দা গ্রামে গিয়ে হামলা চালায় সুমনা ও তার সন্ত্রাস বাহিনী, সালমা কে বাড়িতে গিয়ে না পাওয়ায়, সাংবাদিক সালমার মা ৬০ বছরে বৃদ্ধ মহিলাকে মুখ বেঁদে অপহরন করে নিয়ে আসে, সাবেক নুরপুরের হক কমিশনারের মেয়ে সুমনা ও তার ছেলে সামি সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে, পরবর্তীতে সুমনা তার নিজ বাড়িতে আটকে রেখে সাংবাদিক সালমার মা নুরজাহান বেগমকে অমানুষিক নির্যাতন করে, নুরজাহান যখন নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে, সন্ত্রাসী বাহিনী সুমনা নুরজাহান মরে গেছে মনে করে অজ্ঞাত এক জায়গায় নিয়ে ২১/২/২৫ইং তারিখ রোজ শুক্রবার রাত ৯ বাজে ফেলে দিয়ে আসে, পরবর্তীতে ঘটনাস্থল থেকে রবিউল নামে এক ব্যক্তি, ৯৯৯ ফোন দিয়ে পুলিশ কে সংবাদ জানালে ,চান্দিনা থানার পুলিশ এসে অজ্ঞান অবস্থায় ভিকটিভ নুরজাহান কে উদ্ধার করে চান্দিনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায়, এ বিষয় নিয়ে প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে, দাউদকান্দি থানার পুলিশ এখনো আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করে যাচ্ছে, সাংবাদিক সালমা এর শেষ কোথায় জানতে চায় প্রশাসনের কাছে।অপহরণের ঘটনায় দাউদকান্দি থানায় মামলা না নেওয়ায় সালমা কুমিল্লা আদালতে মামলা দায়ের করেন