মোঃ জুয়েল খাঁন খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি।
বাগেরহাট রামপাল উপজেলার বাঁশতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানবাধিকারের তদন্ত চলমান উক্ত বিষয় খবর নিয়ে জানা যায় বাঁশতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ আবুল বাশার হাওলাদার পিতা নুরুল ইসলাম হাওলাদার মাতা বেগম তাসলিমা গ্রাম আদাঘাট, ডাকঘর গৌরম্ভা, উপজেলা রামপাল, জেলা বাগেরহাট বিরুদ্ধে সুবিচার চেয়ে গণমাধ্যম ও মানবাধিকার সংস্থায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন মোঃ আবুল বাশারের দ্বিতীয় স্ত্রী উক্ত বিষয়ে অনুসন্ধান কালে জানা যায় মোঃ আবুল বাশার বাঁশতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন আরো জানা যায় মোঃ আবুল বাশারের প্রথম স্ত্রী দুই কন্যা সন্তান রেখে আবুল বাশারের সংসার ত্যাগ করেন কি কারণে প্রথম স্ত্রী একজন স্কুল শিক্ষকের সংসার ত্যাগ করেছেন সে ব্যাপারে খোঁজ খবর নিলে আবুল বাশারের অনেক ধরনের সাংসারিক জীবনের কুকীর্তি বেরিয়ে আসে যে কারণে আবুল বাশারের প্রথম স্ত্রী দুই কন্যা সন্তান রেখে চলে যেতে বাধ্য হন দীর্ঘ ১৪ বছর সংসার জীবনে প্রথম স্ত্রীর রয়েছে নানান অভিযোগ এমনকি শিক্ষক আবুল বাশারের বিরুদ্ধে করেছেন মামলা কিছুদিন পার হতে না হতে আবারো বিয়ের জন্য বিভিন্ন স্থানে পাত্রী দেখা শুরু করেন একপর্যায়ে তিনি দ্বিতীয় বিবাহ করেন বিবাহের তিন মাস অতিক্রম হতে না হতেই প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে যে ধরনের মানসিক নির্যাতন শারীরিক নির্যাতন করা হতো ঠিক তেমনি দ্বিতীয় স্ত্রীর প্রতিও একই ধরনের নির্যাতন শুরু করা হয় এবং দ্বিতীয় স্ত্রীকে বলা হয় আমি আবারও বিবাহ করব তুমি ইচ্ছে হলে আমার বাড়িতে থাকবে ইচ্ছা না হলে বাবার বাড়িতে চলে যাবে একজন স্কুল শিক্ষক হয়ে এ ধরনের আচরণ মেয়েটি মেনে না নিতে পেরে আবুল বাশার কে বলেন বাবার বাড়িতে আমাকে দিয়ে আসো তাৎক্ষণিক ভাবে আবুল বাশারের মা মেয়েটিকে দেওয়া স্বর্ণ অলংকার খুলে রেখে বাবার বাড়িতে এগিয়ে দিয়ে যান আবুল বাশারের মা একজন স্কুল শিক্ষক হয়েও তিনি এত নিচে নেমেছেন যে ঘরের স্ত্রীকে দেওয়া সামান্য নাকের ফুলও খুলে রেখেছেন । এ ধরনের স্কুল শিক্ষক থাকলে বিগ্রে যেতে পারে ছাত্র-ছাত্রী সহ আরো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনেকেই একজন শিক্ষক মনেই মানুষ গড়ার কারিগর বলা হয় সেখানে শিক্ষক নিজেই যদি অমানুষ হয়ে থাকেন তাহলে তাকে দিয়ে আর কি আশা করা যায়